Welcome to Dumur LTD !
Categories: Top Sale ডুমুরের আচার টক ঝাল ডুমুরের আচার
ডুমুরের আচার কেন খাবেন?
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
ডুমুরে() রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। যারা ডায়েট
করছেন তাদের খাবার তালিকাতে ডুমুর রাখতে পারেন। খুবই উপকার পাবেন।
ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ডুমুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমাতে চাইলে আপনার খাদ্য তালিকায় ডুমুর রাখুন।
ডুমুরে বিদ্যমান পেকটিন রক্তে কোলেস্ট্রলের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
সম্প্রতি একটি গবেষনায় জানাগিয়েছে যে, মনোপজ পরবর্তী পর্যায়ে
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ডুমুর সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে।
ডুমুর এবং ডুমুরের পাতা ডায়াবেটিসের জন্য খুবই উপকারি। যারা দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিসে ভূগছেন, তারা প্রতিনিয়োত ডুমুর খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে। তাই যাদের
ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য ডুমুর খুবই উপকারি ফল।
হাড় বৃদ্ধিতে সহায়ক।
ডুমুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। অতিরিক্ত হাই-সল্ট ডায়েট মেনে চললে ইউরিনের মধ্য
দিয়ে অনেক ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায়। এই ক্যালসিয়াম প্রতিরোধ করতে ডুমুরের পটাশিয়াম সাহায্য করে।
এভাবে ডুমুর হাড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া ডুমুর হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।
হার্ট এর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ডুমুর।
গবেষনায় দেখা গেছে যে, ডুমুর ও ডুমুরের পাতা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রন
করতে সাহায্য করে। আমাদের হার্টে তিনটি লেয়ার থাকে,এখানে আল্লাহ প্রদত্ত
কিছু কেমিক্যাল সাবসটেন্স দেয়া আছে। এটা স্বাভাবিক কার্যক্রমকে
খুবই স্বাভাবিক রাখে। ডুমুরে বিদ্যমান প্রাকৃতিক উপাদান।
পেটের সমস্যা দূর করে।
ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমানে খাদ্য আশ, ফলে পেটের যে কোন
সমস্যার জন্য ডুমুর খুব ভালো কাজ করে।
কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে।
যাদের কোষ্ট কাঠিন্য সমস্যায় ভূগছেন। প্রতিদিনের খাবার মেনুতে যদি ডুমুরের ভর্তা
অথবা ভাজিতে একটু পেয়াজ, রসুন, কাঁচা মরিচ বেশি করে দিয়ে ভেজে খেতে
পারলে কোষ্ট কাঠিন্য দূর হবে খুব সহজে।
উপাদান | ডুমুর, বরই, জলপাই, সিরষার তেল, ভিনেগার,পাঁচফোড়ন, লবন, মশলা (সরিষা,আদা, রসুন, জিরা-বাটা) ইত্যাদি। |
সতর্কতা |
info@dumur.com.bd